জাহেদুল ইসলাম:
সাংবাদিকতা যখন শুরু করি অনলাইন মোটেও বিশ্বাস করতাম না। অনলাইনকে মেনে নিতে পারতাম না একে বারে। আজ থেকে প্রায় ৪ বছর আগে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে গেলে পরিচয় হয় সিবিএন এর যুগ্ম-বার্তা সম্পাদক ইমাম খাইর ভাইয়ের সাথে। তিনি আমাকে সিবিএন (কক্সবাজার নিউজ ডটকম) এ নিউজ পাঠানোর জন্য উৎসাহ দেন। মেইল নাম্বার দেন। মনে মনে চিন্তা করলাম কি করি।
অনেকের কাছে শুনলাম সিবিএন নাকি অনেক পুরনো কক্সবাজার জেলার প্রথম অনলাইন পত্রিকা। কক্সবাজার শহরের নাম করা অনলাইন। পত্রিকায় নিউজ পাঠালে সিবিএন এ সিসি দিতাম। তাৎক্ষনিক সাইডে নিউজ দেখে আনন্দিত হতাম। সিবিএন এ কাজ করার ১ বছর পর পরিচয় হলো সম্পাদক ও প্রকাশক আকতার চৌধুরীর সাথে। ওনার কাছ থেকে সিবিএন সম্পর্কে আরো তথ্য জানলাম। প্রিয় খাইর ভাইও বেশ বলতেন-সিবিএন এরকম, আকতার স্যার এরকম..ইত্যাদি। সত্যিই কথার সঙ্গে দারুণ মিল। আকতার স্যারের আচরনে আমি মুগ্ধ। তিনি আমাকে খুবই বেশি ভালোবাসেন।সুন্দরভাবে কথা বলেন।জাহেদ বলে ডাক দেন।
সিবিএন এ কাজ করার সুবাধে কক্সবাজার অনলাইন প্রেস ক্লাব ও জাতীয় অনলাইন প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে কক্সবাজারের দরিয়া নগরে আনন্দ ভ্রমন ও প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে আনন্দ ভ্রমনে যাওয়ার সুযোগ হয়েছে।
পরে আমিও কারো এনড্রয়েট মোবাইল সেট পেলে তাদের ফেসবুকে প্রবেশ করে কক্সবাজার নিউজ.কম পেইজে গিয়ে লাইক দিতাম। সেখানেই তৃপ্তিটা আরো বেড়ে যায়। সেই থেকেই আক্তার স্যারের সাথে আজো আমার গভীর সম্পর্ক।
সিবিএন এ কাজ করার সুবাদে কক্সবাজার জেলার অনেক সাংবাদিকদের সাথে আমার সম্পর্ক গড়ে ওঠেছে। যা চাওয়া থেকে পাওয়া বেশি হয়ে গেছে। কক্সবাজার নিউজ ডটকম (সিবিএন) এ কাজ করছি প্রায় ৪ বছের ধরে। তৃপ্তি আমায় অনেক দিয়েছে। তাতেই সন্তুষ্টি।
১ ফাল্গুন সিবিএন (কক্সবাজার নিউজ ডটকম) ১০ম বর্ষে পদার্পন করেছে। ১০ম বর্ষে পদার্পন উপলক্ষে সিবিএন এর সকল পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীদের জানাই ফাগুনের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।সিবিএন-এর সম্পাদকসহ সবার প্রতি অশেষ শুভেচ্ছা।
জাহেদুল ইসলাম
লোহাগাড়া (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।